পূর্বের মুল্য
১৮৫০ টাকা
১৬০০ টাকা
সজিনে গাছের পাতাকে বলা হয় অলৌকিক পাতা। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে পুষ্টিকর হার্ব। গবেষকরা সজিনে পাতাকে বলে থাকেন নিউট্রিশন্স সুপার ফুড এবং সজিনা গাছকে বলা হয় মিরাক্কেল ট্রি।
ফালাক ফুডই প্রথম যারা সারা বাংলাদেশ ফ্রি হোম ডেলিভারী করার সাহস দেখিয়েছে
আমাদের মধু ভেজাল প্রমান করতে পারলে ফালাক ফুড দিবে এক লক্ষ টাকা ।
ফালাক ফুড এর কোন মধু অর্ডার করতে এক টাকাও অগ্রিম দিতে হবে না।
ঢাকার মধ্যে এক দিনে এবং ঢাকার বাইরে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ ।
প্রদাহ নাশক (Anti-inflammatory) এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে .
রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং এটি স্বাস্থ্যকর হজম ব্যবস্থা নিশ্চিত করে। বিপাকে সহায়তা করে।
সজিনে ক্লান্তি এবং অবসন্নতা প্রতিরোধের একটি কার্যকর, প্রাকৃতিক উপায়।
রক্তে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রন করে। ক্যালসিয়াম ও উচ্চ প্রোটিন যা হাড়কে মজবুত ও শক্তিশালী করে।
‘আসলে সজনে পাতাকে এখন বলা হচ্ছে অলৌকিক পাতা। বিজ্ঞানীরা সজনে পাতাকে বলছেন অলৌকিক পাতা। কেন? এত কিছু থাকতে সজনে পাতাকে অলৌকিক পাতা বলা হচ্ছে কেন? সজনে পাতার যে ফুড ভ্যালু (খাদ্যমান), এর নিউট্রিশন (পুষ্টি), এর কনটেন্ট যেকোনো মানুষকে বিস্মিত করবে। সে কারণেই বিজ্ঞানীরা এখন বলছেন যে, এ সময়ের একটি অলৌকিক পাতা হচ্ছে সজনে পাতা।’
সজনে পাতার নাম তো আমরা ছোটকাল থেকেই শুনেছি। সজনে খেতে খেতে বড় হয়েছি। সজনে পাতার ভর্তা খেয়েছি, শাক খেয়েছি। এ আবার এমন কিছু কী? এর মধ্যে নতুনত্ব কী আছে, যেটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে? আসলে সজনে পাতাকে এখন বলা হচ্ছে অলৌকিক পাতা। বিজ্ঞানীরা সজনে পাতাকে বলছেন অলৌকিক পাতা। কেন? এত কিছু থাকতে সজনে পাতাকে অলৌকিক পাতা বলা হচ্ছে কেন? সজনে পাতার যে ফুড ভ্যালু (খাদ্যমান), এর নিউট্রিশন (পুষ্টি), এর কনটেন্ট যেকোনো মানুষকে বিস্মিত করবে। সে কারণেই বিজ্ঞানীরা এখন বলছেন যে, এ সময়ের একটি অলৌকিক পাতা হচ্ছে সজনে পাতা।
সজনে পাতায় আমিষ আছে ২৭ শতাংশ। অর্থাৎ এক কেজি সজনে পাতা যদি আপনি খান, তাহলে এর ২৭ শতাংশ, মানে কত? ২৭০ গ্রাম হচ্ছে আমিষ। ৩৮ শতাংশ হচ্ছে শর্করা (কার্বোহাইড্রেট)। ২ শতাংশ হচ্ছে ফ্যাট। ১৯ শতাংশ হচ্ছে ফাইবার বা আঁশ। আমরা জানি যে, এখন ফাইবার বা আঁশকে খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্ট হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। আঁশ কোনো ঐচ্ছিক খাবার নয় যে, ইচ্ছা হলে খেলাম; ইচ্ছা না হলে খেলাম না। ইট ইজ অ্যা ম্যান্ডাটোরি কম্পোনেন্ট (এটা আবশ্যিক উপাদান)। প্রত্যেক দিন আপনার খাদ্যতালিকায় যেন পর্যাপ্ত আঁশ থাকে এবং সেই সজনে পাতায় আঁশ আছে ১৯ শতাংশ।
এটি (সজনে পাতা) যদি তুলনা করেন কোনো খাবারের সাথে, তাহলে আমরা সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি খাবারের সাথে তুলনা করতে পারি। সেটি হচ্ছে গরুর দুধ। বিজ্ঞানীরা বলছেন, গরুর দুধের পুষ্টি এবং সজনে পাতার পুষ্টি অলমোস্ট কাছাকাছি। আমরা উপমহাদেশে বা বাংলাদেশে গরুর দুধ কেন খাই, কিসের জন্য খাই? মূলত কী লক্ষ্যে খাই? গরুর দুধ আমরা খাই মূলত ক্যালসিয়ামের জন্য, প্রোটিনের জন্য, আমিষের জন্য। গরুর দুধ খেয়ে আমরা বলি, এটা একটা সুষম খাবার। গরুর দুধ এবং সজনে পাতার মধ্যে পুষ্টিগত কোনো পার্থক্য নাই। গরুর দুধে যা আছে, সজনে পাতাতেও তা আছে। যে লক্ষ্যে আমরা মূলত গরুর দুধ খাই, সে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম আছে সজনে পাতায়। পর্যাপ্ত আমিষও আছে।
চিয়া সিডে উচ্চমাত্রার ফাইবার এবং প্রোটিন থাকায় যারা ওজন কমাতে চান, তাদের জন্য এটি বেশ উপকারী। প্রতি ২৮ গ্রাম চিয়া সিডে ১০ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার থাকে, যা আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যচাহিদার প্রায় ৩৫%। চিয়া সিডে বিদ্যমান ফাইবার বা খাদ্যআঁশ মূলত দ্রবণীয়।
চিয়া সিড পুষ্টিকর খাবার। এতে আছে দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম, কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি, পালংশাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি আয়রন, কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম, মুরগির ডিম থেকে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন, স্যামন মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩।
বর্তমান সময়ে অনেকেই স্বাস্থ্য নিয়ে বেশ সচেতন। বিশেষ করে করোনাকালীন জটিলতার পর সেই সতেচনতা বেড়ে গিয়েছে আরও কয়েক গুণ। প্রতিদিনের খাবার ও খাবারের পুষ্টিগুণ নিয়ে মানুষের সচেতনতা বাড়ছে। স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের খাবারের তালিকায় এখন বেশ জনপ্রিয় ‘চিয়া সিড’।
বর্তমান সময়ে অনেকেই স্বাস্থ্য নিয়ে বেশ সচেতন। বিশেষ করে করোনাকালীন জটিলতার পর সেই সচেতনতা বেড়ে গিয়েছে আরও কয়েক গুণ। প্রতিদিনের খাবার ও খাবারের পুষ্টিগুণ নিয়ে মানুষের সচেতনতা বাড়ছে। স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের খাবারের তালিকায় এখন বেশ জনপ্রিয় ‘চিয়া সিড’। পুষ্টিবিদরা বলছেন, সকালের নাশতায়, দুপুরে খাবার শেষে দইয়ের সঙ্গে কিংবা রাতে শেষপাতে মিষ্টিমুখ করতে পুডিংয়ের মধ্যে চিয়া সিড। সবকিছুতেই ইদানীং চিয়া সিডের ব্যবহার করার চল হয়েছে। চিয়ার যে নানা রকম পুষ্টিগুণ রয়েছে, তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। যেহেতু চিয়া সিডে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, তাই পানিতে ভেজানো চিয়া খেলে অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভর্তি থাকে এবং বারবার খাওয়ার প্রবণতা কমে। তবে সরাসরি মেদ ঝরানোর সঙ্গে চিয়া সিডের আদৌ কোনো যোগ আছে কি না, তার প্রমাণ না পাওয়া গেলেও এই বীজ অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে হজমের সমস্যা হয়, সে বিষয়ে নিশ্চিত চিকিৎসকরা।
আমাদের মধু শতভাগ খাটি এই নিশ্চয়তা আমরা আপনাদের দিচ্ছি। সামান্য ভেজাল প্রমান করতে পারলে ফালাক ফুড ফেসবুক লাইভের মাধ্যমে আপনাকে দেওয়া হবে এক লক্ষ টাকা।
ফালাক-ফুডের দক্ষ মধু সংরক্ষণকারী টিম আমাদের মধুগুলো সংরক্ষণ করে থাকেন। বিভিন্ন মধু বিভিন্ন এলাকা থেকে কালেক্ট করা হয়, সরিষা ফুলের মধুটা সাতক্ষীরা থেকে এবং লিচু ফুলের মধু মাগুরা থেকে কালেক্ট করা হয়, অন্যান্য মধু বেশিরভাগ সুন্দরবন বা সুন্দরবনের আশেপাশের এলাকা থেকে সংরক্ষণ করা হয়।
স্যার আমাদের ডেলিভারি চার্জ ফ্রী,
আর আমাদের কোয়ালিটি মেইনটেইন করতে হয় তাই কমে দেয়া যায় না
জ্বি স্যার, সারা বাংলাদেশ আমরা ফ্রি হোম ডেলিভারী দিয়ে থাকি । ঢাকার ভিতরে একদিনের মধ্যেই পেইয়ে যাবেন এবং ঢাকার বাইরে সময় সাপেক্ষে ২/৩ দিন লাগতে পারে ।
u00a9 2022 Falaq Food – All rights reserved | Trade License No.TRADE/DNCC/097112/2022
(Falaq Food) is not a part of Facebook.com or Facebook Inc. Additionally, (Falaq Food) is not endorsed by Facebook, Inc. in any way. Facebook is a trademark of Facebook, Inc.